কালিম প্রজাপতি বাংলাদেশের পরিবেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ
কালিম প্রজাপতির ডানার আকার ১০-১২ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়। পুরুষ কালিম প্রজাপতির ডানার উপরের অংশে নীলচে ধূসর রঙের একটি বড় ক্ষেত্র থাকে এবং ডানার গোড়ায় একটি লালচে বর্ণের ছোপ থাকে। স্ত্রী কালিম প্রজাপতির ডানার উপরের অংশে কালো রঙের একটি বড় ক্ষেত্র থাকে এবং ডানার গোড়ায় একটি লালচে বর্ণের ছোপ থাকে।
কালিম প্রজাপতি একটি বড় আকারের, রঙিন প্রজাপতি যা বাংলাদেশের সব অঞ্চলেই দেখা যায়। এরা প্যাপিলিওনিডি পরিবারভুক্ত এবং তাদের বৈজ্ঞানিক নাম হলো Papilio polytes।
কালিম প্রজাপতির ডানার আকার ১০-১২ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়। পুরুষ কালিম প্রজাপতির ডানার উপরের অংশে নীলচে ধূসর রঙের একটি বড় ক্ষেত্র থাকে এবং ডানার গোড়ায় একটি লালচে বর্ণের ছোপ থাকে। স্ত্রী কালিম প্রজাপতির ডানার উপরের অংশে কালো রঙের একটি বড় ক্ষেত্র থাকে এবং ডানার গোড়ায় একটি লালচে বর্ণের ছোপ থাকে।
কালিম প্রজাপতির প্রধান খাদ্য হলো লেবু, কমলা, আম, জাম, কলা ইত্যাদি গাছের ফুলের রস। এরা দিনের বেলা ফুলের রস পান করে এবং রাতে গাছের পাতায় আশ্রয় নেয়।
কালিম প্রজাপতির প্রজনন মৌসুম হলো মার্চ থেকে অক্টোবর। স্ত্রী কালিম প্রজাপতি গাছের পাতায় ডিম পাড়ে। ডিম থেকে ২-৩ সপ্তাহের মধ্যে লার্ভা বের হয়। লার্ভা গাছের পাতা খেয়ে বড় হয় এবং ৬-৭ সপ্তাহ পর কোকুন তৈরি করে। কোকুন থেকে ১-২ সপ্তাহের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ প্রজাপতি বের হয়।
কালিম প্রজাপতি বাংলাদেশের পরিবেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এরা ফুলের রস পান করে ফুলের পরাগায়নে সাহায্য করে। এছাড়াও, এরা একটি আকর্ষণীয় দৃশ্য হিসেবে পরিবেশকে সুন্দর করে তোলে।
কালিম প্রজাপতির অস্তিত্ব রক্ষার জন্য আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। আমরা যেন ফুলের রস পান করার জন্য কালিম প্রজাপতিকে বাধা না দিই। এছাড়াও, আমরা যেন কালিম প্রজাপতির বাসস্থান ধ্বংস না করি।
What's Your Reaction?