সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা: আপাতত বহাল, জুলাইয়ে পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি
মুক্তিযোদ্ধা কোটার ভবিষ্যৎ কী? (What is the future of the Freedom Fighter Quota?) - এই প্রশ্নটি আপিল বিভাগের রায়ের ফলাফলের ওপর নির্ভর করবে। কোটা পদ্ধতির সংস্কার কীভাবে করা যায়? (How can the quota system be reformed?) - যোগ্যতা ভিত্তিক নিয়োগ নিশ্চিত করার জন্য কোন পদ্ধতি গ্রহণ করা যেতে পারে, সে বিষয়ে আলোচনা ও পরামর্শ খুঁজতে পারেন। কোন কোন ক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতি চালু আছে? (In which sectors is the quota system in place?) - সরকারি চাকরির পাশাপাশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোটা পদ্ধতির কথাও জানতে পারেন। কোটা পদ্ধতির পক্ষে ও বিপক্ষে মতামত (Arguments for and against the quota system): - এই বিষয়ে বিভিন্ন পক্ষের যুক্তি ও মতামত জানতে পারেন। স্বাধীনতা সংগ্রামের স্বীকৃতির অন্যান্য উপায় (Other ways to recognize the Freedom Struggle): - কোটার বাইরে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানানোর কি কি পদ্ধতি থাকতে পারে, সে বিষয়ে জানতে পারেন।

সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়ে গত কয়েকদিন ধরে চলছে খবর হল, আপাতত ঐতিহাসিক মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল থাকছে। হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদনের ওপর আগামী ৪ জুলাই আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য নির্ধারণ করেছে আদালত.
এর আগে গত ৫ জুন হাইকোর্ট সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের সরকারি সিদ্ধান্তকে অবৈধ ঘোষণা করে. ফলে সরকারি দপ্তর, স্বায়ত্তশাসিত বা আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন করপোরেশনে চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে 9 থেকে 13 তম গ্রেড পর্যন্ত 30 শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বাহিত হয়.
এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে সরকার পক্ষ. তবে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় স্থগিত না করেই পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির তারিখ ঠিক করেছে. ফলে আগামী ৪ জুলাই পর্যন্ত সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল থাকবে বলে জানালেন রিট আবেদনকারীদের আইনজীবী.
এই সিদ্ধান্ত স্বাধীনতা সংগ্রামের মর্যাদা রক্ষা ও মুক্তিযোদ্ধাদের স্বীকৃতির পক্ষে ইতিবাচক বলে মনে করছেন অনেকে. তবে কোটাসহ নিয়োগ ব্যবস্থার সংস্কারের দাবিও জোরাল হচ্ছে. আগামী ৪ জুলাই আপিল বিভাগের রায় কী হবে, সেদিকেই সবার নজর.
What's Your Reaction?






